শহিদুল ইসলাম :[২] দ্বীনি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৯ সাল থেকে আলো ছড়াচ্ছেন কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলার ওয়াহেদপুর ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এতিম খানা কমপ্লেক্স। 

[৩] এই দ্বীনি প্রতিষ্ঠানটি সরকারের কাছ থেকে নিবন্ধন  পেয়েছে যার নং কুমিঃ২১২৬/২০১৯। এছাড়াও সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বলয় কর্মসূচির আওতায়   সমাজ কল্যাণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে পরিচালিত বেসরকারি এতিমখানায় ক্যাপিটেশন গ্র্যান্ট বরাদ্দ থেকে তিনজন শিক্ষার্থী সুবিধা পাচ্ছে। 

 [৪] অবহেলিত দুঃস্থ এতিম শিশুদের প্র্রতিপালনের দায়িত্ব গ্রহণে বদ্ধপরিকর এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা কাজী মো. শাহ আলম। তিনি সাংবাদিকদের বলেন,  বাংলাদেশের সকল ধর্মীয় জনগনেরই উচিত এতিম শিশুদের লালনপালন করা।  আমরা শুরু করেছি সরকারের আরও সহযোগিতা পেলে  বেশি বেশি এতিম,দুস্থ, অসহায় পরিবারের  শিক্ষার্থীদের আমরা লালন পালন করতে পারবো ইনশাল্লাহ।

[৫] এখন থেকে আমরা প্রতিষ্ঠানটি  সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার করবো, সমাজসেবা অধিদফতর আমাদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও তারা সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা  দিবে এটা আমাদের আশা ও বিশ্বাস। এই প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও সমমান শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের নিবাসিদের দ্বারা জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন বাধ্যতামূল করা হয়েছে।  [৬] ওয়াহেদপুর ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার সভাপতি কাজী শাহ আলম এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতায় দুস্থ অসহায় গরীব শিক্ষার্থীদের দ্বীনি শিক্ষা দেওয়ার লক্ষ্যে এতিমখানাটি প্রতিষ্ঠা করেছেন।